শিশুর মলত্যাগে কষ্ট, ব্যথা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে সমস্যায় পড়েননি এমন মা-বাবা খুবই কম আছেন। অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে শিশুর মলদ্বার ছিঁড়ে গিয়ে রক্ত পড়তে পারে বা মলদ্বার পায়ুপথে বের হয়ে আসতে পারে। এ অবস্থাকে আমরা বলি রেক্টাল প্রোলাপস। এছাড়াও হতে পারে শিশুর প্রস্রাবের রাস্তায় সংক্রমণ বা ইউটিআই। একটু সচেতন হলে আমরা এ অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি।
কোনো শিশু যদি সপ্তাহে তিনবারের কম মলত্যাগ করে ও মল যদি খুব শক্ত হয়ে মলদ্বারে ব্যথা করতে থাকে তবে তাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়। শিশুরা বরাবরই একটু খামখেয়ালি প্রকৃতির হয়ে থাকে। এরা শাকসবজি-ফলমূল খেতে চায় না। পানি পানেও এদের অনীহা। এসব কারণে হতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য। শিশুকে নিয়মিত মলত্যাগের অভ্যাস না করালেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। শিশুরা খেলায় একবার মেতে উঠলে আর কোনো দিকে খেয়াল থাকে না। এ সময় এরা মলত্যাগের চাপ অনুভব করলেও খেলার কথা ভেবে মলত্যাগ না করে চেপে রাখে। এ কারণে মলদ্বারে মল শক্ত হয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। খাবারে আঁশ জাতীয় খাবার না খেলেও হতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য। এছাড়া শিশুর পায়ুপথে অসুখ থাকলে মলত্যাগ কষ্টকর হয়ে যায়। ফলে শিশুরা ভয়ে মলত্যাগ করতে চায় না। এদিকে মলদ্বারে মল জমে জমে শিশুর কষ্ট আরও বাড়িয়ে দেয়। এ সমস্যা নিয়ে চিন্তিত হবেন না। এ রোগের চিকিৎসায় প্রয়োজন ধৈর্য ও সময়। এ সমস্যা সমাধানে মা-বাবার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। শিশুকে নিয়মিত ও সঠিক নিয়মে মলত্যাগের অভ্যাস করুন। শিশুকে বকাঝকা করবেন না। তাকে উৎসাহ দিন। এমন কি ছোটখাটো পুরস্কার দিতেও ভুলবেন না। শিশুকে প্রচুর পরিমাণে ফলমূল ও শাকসবজি খতে দিন। বেশি করে পানি বা শরবত, স্যুপ এসব পানীয় পান করান। কোনো কোনো শিশু আবার নির্দিষ্ট ধরনের বাথরুম ব্যবহার করতে পছন্দ করে। তাকে তার পছন্দের বাথরুম ব্যবহার করতে দিন। পায়ুপথে কোনো রোগ আছে কি-না তা চিকিৎসকের মাধ্যমে নিশ্চিত হোন। কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য চিকিৎসা রয়েছে। এক্ষেত্রে ল্যাক্সেটিভ বা এনেমা দিয়ে চিকিৎসা করা হয়।
কোনো শিশু যদি সপ্তাহে তিনবারের কম মলত্যাগ করে ও মল যদি খুব শক্ত হয়ে মলদ্বারে ব্যথা করতে থাকে তবে তাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়। শিশুরা বরাবরই একটু খামখেয়ালি প্রকৃতির হয়ে থাকে। এরা শাকসবজি-ফলমূল খেতে চায় না। পানি পানেও এদের অনীহা। এসব কারণে হতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য। শিশুকে নিয়মিত মলত্যাগের অভ্যাস না করালেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। শিশুরা খেলায় একবার মেতে উঠলে আর কোনো দিকে খেয়াল থাকে না। এ সময় এরা মলত্যাগের চাপ অনুভব করলেও খেলার কথা ভেবে মলত্যাগ না করে চেপে রাখে। এ কারণে মলদ্বারে মল শক্ত হয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। খাবারে আঁশ জাতীয় খাবার না খেলেও হতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য। এছাড়া শিশুর পায়ুপথে অসুখ থাকলে মলত্যাগ কষ্টকর হয়ে যায়। ফলে শিশুরা ভয়ে মলত্যাগ করতে চায় না। এদিকে মলদ্বারে মল জমে জমে শিশুর কষ্ট আরও বাড়িয়ে দেয়। এ সমস্যা নিয়ে চিন্তিত হবেন না। এ রোগের চিকিৎসায় প্রয়োজন ধৈর্য ও সময়। এ সমস্যা সমাধানে মা-বাবার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। শিশুকে নিয়মিত ও সঠিক নিয়মে মলত্যাগের অভ্যাস করুন। শিশুকে বকাঝকা করবেন না। তাকে উৎসাহ দিন। এমন কি ছোটখাটো পুরস্কার দিতেও ভুলবেন না। শিশুকে প্রচুর পরিমাণে ফলমূল ও শাকসবজি খতে দিন। বেশি করে পানি বা শরবত, স্যুপ এসব পানীয় পান করান। কোনো কোনো শিশু আবার নির্দিষ্ট ধরনের বাথরুম ব্যবহার করতে পছন্দ করে। তাকে তার পছন্দের বাথরুম ব্যবহার করতে দিন। পায়ুপথে কোনো রোগ আছে কি-না তা চিকিৎসকের মাধ্যমে নিশ্চিত হোন। কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য চিকিৎসা রয়েছে। এক্ষেত্রে ল্যাক্সেটিভ বা এনেমা দিয়ে চিকিৎসা করা হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন