গরমে ত্বকের যত্ন
অতিরিক্ত গরমে ত্বক আর্দ্রতা হারায় এবং শুষ্ক হয়ে পড়ে। জন্মগতভাবে ত্বক তিন ধরনের হয়ে থাকে। স্বাভাবিক ত্বক, শুষ্ক ত্বক ও তৈলাক্ত ত্বক। রোদ ও ধুলোবালি স্নিগ্ধ ও সতেজ ত্বকের বড় শত্রু। রোদের পোড়াভাব ত্বকে খুব তাড়াতাড়ি বসে যায়। লোমকূপে ময়লা জমে মুখে ব্রণ হয় এবং রোদের ছোপ ছোপ দাগ পড়ে ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, ঘাম থেকে ঘামাচিসহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার কখনও কখনও র্যাশ হতেও দেখা যায়। ত্বক শুষ্ক হলে ত্বকের নমনীয়তা কমে যায়, আর নমনীয়তা কমে গেলে ত্বকে সূক্ষ্ম ফাটল ধরে এবং বার্ধক্যের ছাপ ফুটে ওঠে চেহারায়।
সমাধান
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা হচ্ছে সব কিছুরই মূলমন্ত্র। তাই বাইরে থেকে ফিরে স্বাভাবিক নিয়মে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নেবেন। ত্বক পরিষ্কার করতে ত্বকের সঙ্গে মানানসই ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নেবেন অথবা স্ক্রাবের সঙ্গে মধু মিশিয়ে পেস্ট করে তা দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিতে পারেন। যাদের ত্বক তৈলাক্ত তারা স্ক্রাব ব্যবহারের পর ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নেবেন। এছাড়া উজ্জ্বল ও মসৃণ ত্বক পেতে প্রয়োজন একটু বাড়তি রূপচর্চার। একটু সময় নিয়ে অনায়াসে আপনি ঘরে বসেই করতে পারেন। গোলাপের পাপড়ি পানিতে জ্বাল দিয়ে সেই গোলাপজল বোতলজাত করে ফ্রিজে অথবা বরফ করে রেখে দিতে পারেন। পরে বাইরে থেকে এসে ঠাণ্ডা গোলাপজল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিলে ত্বকের স্নিগ্ধতা বাড়িয়ে তুলবে। পাশাপাশি ত্বক স্নিগ্ধ ও সতেজ লাগবে। যাদের ত্বক সাধারণ তৈলাক্ত তারা কাঁচাহলুদ, মসুরের ডাল এবং কাঁচা দুধ একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। ২০ মিনিট পর স্বাভাবিক পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দু’দিন এভাবে রূপচর্চা করলে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল। যাদের মুখে ঘামাচি আছে তারা বৃষ্টির পানি জমিয়ে ফ্রিজে রেখে নিয়মিত মুখ ধুলে উপকার পাবেন। রোদে পোড়া কালো দাগ দূর করতে কমলার খোসা বেটে মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট রাখুন। তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। লোমকূপের গভীর থেকে ময়লা পরিষ্কার করার জন্য মাসে অন্তত একবার ভালোমানের কোনো পার্লার থেকে ত্বকের ধরন বুঝে ফেসিয়াল করে নিতে পারেন। কথায় আছে, সময় ও স্রোত কারও জন্য অপেক্ষা করে না। তাই আপনাকে সময়ের সঙ্গে মিতালি করতে হবে, চলতে হবে তাল মিলিয়ে। হতে হবে সময় সম্পর্কে সচেতন এবং রাখতে হবে ভবিষ্যত্ পরিকল্পনা। গ্রীষ্মের সূর্যের প্রখরতা, গরমের অস্বস্তি এবং ধুলোবালির জন্য ত্বকে নানা সমস্যা দেখা দেয়। এর সহজ সমাধানের জন্য এখনই আপনাকে সচেতন হতে হবে। এ ঋতুতে প্রখর রোদ, ঘাম আর ধুলোবালিতে মাখামাখি হয়ে আপনার ত্বক তার স্বাভাবিক আর্দ্রতা হারায়। এই গরমে কীভাবে সুন্দর ও সতেজ থাকা যায়, সে সম্পর্কে কিছু তথ্য।
গরমে ত্বকের সমস্যা
অতিরিক্ত গরমে ত্বক আর্দ্রতা হারায় এবং শুষ্ক হয়ে পড়ে। জন্মগতভাবে ত্বক তিন ধরনের হয়ে থাকে। স্বাভাবিক ত্বক, শুষ্ক ত্বক ও তৈলাক্ত ত্বক। রোদ ও ধুলোবালি স্নিগ্ধ ও সতেজ ত্বকের বড় শত্রু। রোদের পোড়াভাব ত্বকে খুব তাড়াতাড়ি বসে যায়। লোমকূপে ময়লা জমে মুখে ব্রণ হয় এবং রোদের ছোপ ছোপ দাগ পড়ে ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, ঘাম থেকে ঘামাচিসহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার কখনও কখনও র্যাশ হতেও দেখা যায়। ত্বক শুষ্ক হলে ত্বকের নমনীয়তা কমে যায়, আর নমনীয়তা কমে গেলে ত্বকে সূক্ষ্ম ফাটল ধরে এবং বার্ধক্যের ছাপ ফুটে ওঠে চেহারায়।
সমাধান
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা হচ্ছে সব কিছুরই মূলমন্ত্র। তাই বাইরে থেকে ফিরে স্বাভাবিক নিয়মে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নেবেন। ত্বক পরিষ্কার করতে ত্বকের সঙ্গে মানানসই ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নেবেন অথবা স্ক্রাবের সঙ্গে মধু মিশিয়ে পেস্ট করে তা দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিতে পারেন। যাদের ত্বক তৈলাক্ত তারা স্ক্রাব ব্যবহারের পর ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নেবেন। এছাড়া উজ্জ্বল ও মসৃণ ত্বক পেতে প্রয়োজন একটু বাড়তি রূপচর্চার। একটু সময় নিয়ে অনায়াসে আপনি ঘরে বসেই করতে পারেন। গোলাপের পাপড়ি পানিতে জ্বাল দিয়ে সেই গোলাপজল বোতলজাত করে ফ্রিজে অথবা বরফ করে রেখে দিতে পারেন। পরে বাইরে থেকে এসে ঠাণ্ডা গোলাপজল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিলে ত্বকের স্নিগ্ধতা বাড়িয়ে তুলবে। পাশাপাশি ত্বক স্নিগ্ধ ও সতেজ লাগবে। যাদের ত্বক সাধারণ তৈলাক্ত তারা কাঁচাহলুদ, মসুরের ডাল এবং কাঁচা দুধ একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। ২০ মিনিট পর স্বাভাবিক পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দু’দিন এভাবে রূপচর্চা করলে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল। যাদের মুখে ঘামাচি আছে তারা বৃষ্টির পানি জমিয়ে ফ্রিজে রেখে নিয়মিত মুখ ধুলে উপকার পাবেন। রোদে পোড়া কালো দাগ দূর করতে কমলার খোসা বেটে মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট রাখুন। তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। লোমকূপের গভীর থেকে ময়লা পরিষ্কার করার জন্য মাসে অন্তত একবার ভালোমানের কোনো পার্লার থেকে ত্বকের ধরন বুঝে ফেসিয়াল করে নিতে পারেন। কথায় আছে, সময় ও স্রোত কারও জন্য অপেক্ষা করে না। তাই আপনাকে সময়ের সঙ্গে মিতালি করতে হবে, চলতে হবে তাল মিলিয়ে। হতে হবে সময় সম্পর্কে সচেতন এবং রাখতে হবে ভবিষ্যত্ পরিকল্পনা। গ্রীষ্মের সূর্যের প্রখরতা, গরমের অস্বস্তি এবং ধুলোবালির জন্য ত্বকে নানা সমস্যা দেখা দেয়। এর সহজ সমাধানের জন্য এখনই আপনাকে সচেতন হতে হবে। এ ঋতুতে প্রখর রোদ, ঘাম আর ধুলোবালিতে মাখামাখি হয়ে আপনার ত্বক তার স্বাভাবিক আর্দ্রতা হারায়। এই গরমে কীভাবে সুন্দর ও সতেজ থাকা যায়, সে সম্পর্কে কিছু তথ্য।
গরমে ত্বকের সমস্যা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন