শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০১১

হার্ট এট্যাক ও উষ্ণ পানি পানের উপকারিতা




খাওয়ার পর শুধু উষ্ণ পানি পানের উপকারিতা নয়, বরং হার্ট এট্যাকের
ব্যাপারেও আপনাকে জানানোর জন্য এই পোস্ট। চীনা ও জাপানী'রা তাদের খাওয়ার সময় ঠান্ডা পানি নয়, উষ্ণ চা পান করে। খাবার সময় ঠান্ডা পানি পান করার আমাদের যে অভ্যাস, এই পোস্ট পড়ার পর হয়তো আমরা তা বদলাতেও পারি।


আসলে যারা খাওয়ার সময় ঠান্ডা পানি পান করেন, এই পোস্ট'টা তাদের জন্য।
খাবার পর এক গ্লাস ঠন্ডা পানি সত্যিই সুপেয়। কিন্তু এই ঠান্ডা পানি, আপনি খাবারের সাথে যে তৈলাক্ত জিনিসগুলো মাত্র গলাধকরণ করেছেন, তা জমিয়ে শক্ত করে দেবে। ফলে হজমপ্রক্রিয়া শিথিল হয়ে যাবে। এই শক্ত তৈলাক্ত পদার্থ এ্যাসিডের সংস্পর্শে আসলে তা বিক্রিয়ায় ভেঙ্গে যাবে আর ক্ষুদ্রান্তে কঠিন খাদ্যদ্রব্যের চেয়ে দ্রুতগতিতে শোষিত হবে।
এই শোষিত দ্রব্যসমূহ ক্ষুদ্রান্তের গায়ে জমতে থাকবে। শীঘ্রই এগুলো চর্বিতে রুপান্তরিত হবে আর ক্যানসারের দিকে ধাবিত হবে।
এই জন্য খাওয়ার পর গরম স্যুপ অথবা হালকা গরম পানি পান করা শ্রেয়।

হার্ট এ্যাটাকের সাধারণ লক্ষণসমূহ:
এটা সবার জান থাকা উচিত যে, সব হার্ট এট্যাকের লক্ষণই কিন্তু বাঁ বাহু'র ব্যাথা নয়। নীচের চোয়ালের প্রচন্ড ব্যাথার ব্যাপারেও সজাগ থাকুন!

প্রথম হার্ট এ্যটাকে আপনি হয়তো বুকে ব্যাথা না ও অনুভব করতে পারেন।

বমি-বমি ভাব ও অতিরিক্ত ঘাম হওয়াও হার্ট এ্যাটাকের কিছু সাধারণ লক্ষণ।

ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় হার্ট এ্যাটাক হলে ৬০% রোগী আর জেগে উঠতে পারেন না। ঘুমের মধ্যেই তাদের মৃত্যু হয়ে থাকে।
চোয়ালে ব্যাথা হলে তা আপনাকে গভীর ঘুম থেকেও জাগিয়ে তুলতে পারে। এ ব্যাপরে সজাগ ও সতর্ক থাকুন।

যত বেশী আমরা জানবো, তত বেশী আমাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা জেগে থাকবে। তাই সবার সাথে এই তথ্যগুলো শেয়ার করুন। 

নেট থেকে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন