পারকিনসন্স একটি মারাত্মক ধরনের মস্তিষ্কজনিত রোগ। আজও এর কোনো যথাযথ চিকিত্সা ব্যবস্থা উদ্ভাবিত হয়নি। তবে এ ব্যাপারে গবেষণা অব্যাহতভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন গবেষকরা। তারই পথ ধরে এখন তারা বলছেন, যারা ইবুপ্রোফেন নামের ওষুধ নিয়মিত সেবন করেন, তাদের পারকিনসন্সে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক কম। এ ওষুধটি সাধারণত ব্যথা নিরাময়ে ব্যবহার হয়ে থাকে। মার্কিন গবেষকরা এখন বলছেন, এই ব্যথার ওষুধটি থেকে অতিরিক্ত ফায়দা পাওয়া যেতে পারে। এ ব্যাপারে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে নিউরোলজি জার্নালে। বিবিসি
গবেষণাকালে ১ লাখ ৩৫ হাজার পুরুষ এবং মহিলার ওপর নিয়মিত ইবুপ্রোফেন প্রয়োগ করে দেখা গেছে, এদের পারকিনসন্স হওয়ার ঝুঁকি ৪০ শতাংশ কম। তবে বিশেষজ্ঞরা এখনই নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না যে, এই ওষুধ আসলেই পাকস্থলীর অন্ত্রে রক্তক্ষরণের মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া পারকিনসন্স রোগের ঝুঁকি কমায় কিনা।
বিজ্ঞানীরা কখনও কখনও মনে করেন, এন্টিইনফ্লেমেটরি ড্রাগ হয়তো ওই রোগের বিরুদ্ধে কিছুটা ভূমিকা রেখে থাকতে পরে। তবে এটি নিশ্চিত করে বলা যায় না। অবশ্য নতুন গবেষণায় দেখা গেছে ইবুপ্রোফেনের কিছুটা প্রভাব রয়েছে। তবে এটিও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত নয়।
সাম্প্রতিক সময়ে দেখা গেছে, কয়েক বছর ধরে নিয়মিত ইবুপ্রোফেন সেবনে হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই বিষয়টি নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। প্রাথমিক গবেষণার ভিত্তিতে পারকিনসন্স ঠেকাতে গণহারে ইবুপ্রোফেন সেবন ঠিক হবে না। তবে গবেষণা করে যদি এটি নিশ্চিত হওয়া যায় যে, সত্যি ওই ওষুধ যদি পারকিনসন্স ঠেকাতে সক্ষম হয়, তাহলে নিশ্চয়ই খুলে যাবে পারকিনসন্স রোগ চিকিত্সার নতুন দ্বার।
গবেষক দলের প্রধান হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথের প্রফেসর আলবার্তো অ্যাস্কেরিও বলেছেন, পারকিনসন্স রোগের কোনো চিকিত্সা নেই। তাই ইবুপ্রোফেনে যদি কাজ হয়, তাহলে অবশ্যই এটি হবে একটি আশার আলো।
তাদের গবেষণায় তহবিল জোগান দিয়েছে মাইকেল জে ফক্স ফাউন্ডেশন।
গবেষণাকালে ১ লাখ ৩৫ হাজার পুরুষ এবং মহিলার ওপর নিয়মিত ইবুপ্রোফেন প্রয়োগ করে দেখা গেছে, এদের পারকিনসন্স হওয়ার ঝুঁকি ৪০ শতাংশ কম। তবে বিশেষজ্ঞরা এখনই নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না যে, এই ওষুধ আসলেই পাকস্থলীর অন্ত্রে রক্তক্ষরণের মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া পারকিনসন্স রোগের ঝুঁকি কমায় কিনা।
বিজ্ঞানীরা কখনও কখনও মনে করেন, এন্টিইনফ্লেমেটরি ড্রাগ হয়তো ওই রোগের বিরুদ্ধে কিছুটা ভূমিকা রেখে থাকতে পরে। তবে এটি নিশ্চিত করে বলা যায় না। অবশ্য নতুন গবেষণায় দেখা গেছে ইবুপ্রোফেনের কিছুটা প্রভাব রয়েছে। তবে এটিও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত নয়।
সাম্প্রতিক সময়ে দেখা গেছে, কয়েক বছর ধরে নিয়মিত ইবুপ্রোফেন সেবনে হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই বিষয়টি নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। প্রাথমিক গবেষণার ভিত্তিতে পারকিনসন্স ঠেকাতে গণহারে ইবুপ্রোফেন সেবন ঠিক হবে না। তবে গবেষণা করে যদি এটি নিশ্চিত হওয়া যায় যে, সত্যি ওই ওষুধ যদি পারকিনসন্স ঠেকাতে সক্ষম হয়, তাহলে নিশ্চয়ই খুলে যাবে পারকিনসন্স রোগ চিকিত্সার নতুন দ্বার।
গবেষক দলের প্রধান হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথের প্রফেসর আলবার্তো অ্যাস্কেরিও বলেছেন, পারকিনসন্স রোগের কোনো চিকিত্সা নেই। তাই ইবুপ্রোফেনে যদি কাজ হয়, তাহলে অবশ্যই এটি হবে একটি আশার আলো।
তাদের গবেষণায় তহবিল জোগান দিয়েছে মাইকেল জে ফক্স ফাউন্ডেশন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন