শুরু হয়েছে গরমের মৌসুম। এই সময় হিটস্ট্রোকসহ শারীরিক নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মিটফোর্ড হাসপাতাল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত রোগী প্রতিদিন আসছে। বিশেষ করে রাস্তাঘাটে, মিল কারখানা ও গার্মেন্টস শ্রমিকরা সাধারণত হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। এছাড়া ক্ষেতে খামারে কৃষকরা আক্রান্ত হন। বয়স্করাও আক্রান্ত হচ্ছেন
যে কারণে হিটস্ট্রোক ঃ তাপদাহে শরীর থেকে ঘামের সঙ্গে লবণ পানি বের হয়ে যায়। শরীরে পানিশূণ্যতা অর্থাত্ ডি-হাইড্রেশনও দেখা দেয়। এরফলে রক্তের চাপ কমে যায়, প্রস্রাব কম হয়, শরীর দুর্বল ও ক্লান্ত হয়ে অনেকে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। প্রচণ্ড গরমে সবচেয়ে যে গুরুতর রোগটি হয়, সেটি এই হিট স্ট্রোক। এ সময় শরীরের তাপমাত্রা ১০৪-১০৫ ডিগ্রী পর্যন্ত হয়ে থাকে। হিটস্ট্রোকে আক্রান্তদের অনেকের ঘাম বন্ধ হয়ে চামড়া শুষ্ক হয়ে যায়, শরীরে অতিরিক্ত তাপ থাকে ও খিচুনি হয়। এর ফলে কিডনি, ব্রেন, হার্ট ও লান্স অকেজো হয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে।
যা করণীয় ঃ প্রচণ্ড রোদে চলাচল যত কম করা যায় ততই ভাল। তিনি রোদে ছাতা ব্যবহার, ঢিলেঢালা সুতি কাপড় পরিধান এবং টাইট কাপড় চোপড় পরিধান থেকে বিরত থাকবেন। এছাড়া প্রচুর পরিমাণ পানি ও খাবার স্যালাইন পান করবেন।হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার পরপরই ভেজা কাপড় দিয়ে সারা শরীর মুছিয়ে দিতে হবে। প্রয়োজনে শরীরে পানি ঢেলে দেয়া যেতে পারে। ঐ সময় পরণের কাপড় খুলে দিতে হবে। সবচেয়ে উত্তম হবে নিকটতম কোন হাসপাতালে আক্রান্ত ব্যক্তিকে দ্রুত নিয়ে যাওয়া। হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে বৈদ্যুতিক পাখার নীচে রাখা কিংবা হাত পাখা দিয়ে দেহে বাতাস দেয়া প্রয়োজনে। জরুরি ক্ষেত্রে আইভি স্যালাইন দিতে পারেন।
যে কারণে হিটস্ট্রোক ঃ তাপদাহে শরীর থেকে ঘামের সঙ্গে লবণ পানি বের হয়ে যায়। শরীরে পানিশূণ্যতা অর্থাত্ ডি-হাইড্রেশনও দেখা দেয়। এরফলে রক্তের চাপ কমে যায়, প্রস্রাব কম হয়, শরীর দুর্বল ও ক্লান্ত হয়ে অনেকে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। প্রচণ্ড গরমে সবচেয়ে যে গুরুতর রোগটি হয়, সেটি এই হিট স্ট্রোক। এ সময় শরীরের তাপমাত্রা ১০৪-১০৫ ডিগ্রী পর্যন্ত হয়ে থাকে। হিটস্ট্রোকে আক্রান্তদের অনেকের ঘাম বন্ধ হয়ে চামড়া শুষ্ক হয়ে যায়, শরীরে অতিরিক্ত তাপ থাকে ও খিচুনি হয়। এর ফলে কিডনি, ব্রেন, হার্ট ও লান্স অকেজো হয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে।
যা করণীয় ঃ প্রচণ্ড রোদে চলাচল যত কম করা যায় ততই ভাল। তিনি রোদে ছাতা ব্যবহার, ঢিলেঢালা সুতি কাপড় পরিধান এবং টাইট কাপড় চোপড় পরিধান থেকে বিরত থাকবেন। এছাড়া প্রচুর পরিমাণ পানি ও খাবার স্যালাইন পান করবেন।হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার পরপরই ভেজা কাপড় দিয়ে সারা শরীর মুছিয়ে দিতে হবে। প্রয়োজনে শরীরে পানি ঢেলে দেয়া যেতে পারে। ঐ সময় পরণের কাপড় খুলে দিতে হবে। সবচেয়ে উত্তম হবে নিকটতম কোন হাসপাতালে আক্রান্ত ব্যক্তিকে দ্রুত নিয়ে যাওয়া। হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে বৈদ্যুতিক পাখার নীচে রাখা কিংবা হাত পাখা দিয়ে দেহে বাতাস দেয়া প্রয়োজনে। জরুরি ক্ষেত্রে আইভি স্যালাইন দিতে পারেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন