শরীরের বিভিন্ন জোড়ার মধ্যে কাঁধের জোড়ায় সবচেয়ে বেশি মুভমেন্ট হয় এবং রোটাটর কাফ এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পেশির বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে ইনজুরি একটি প্রধান সমস্যা।
ইনজুরির কারণসমূহ
* পেশির ট্রমা বা আঘাত একাকী হতে পারে বা জোড়ার ডিসপ্লেসমেন্ট ও হাড়ের ভাঙার সঙ্গে হতে পারে।
* কাঁধে সরাসরি আঘাত বা কাঁধে কাত হয়ে পড়লে।
* বহুদিন ধরে পেশির অতিরিক্ত ব্যবহার।
* পুনরাবৃত্তি কাজ যেমন টেনিস খেলা, ওয়েট লিফটিং ও বেসবল।
* ব্যবহারজনিত ক্ষয় হয় সাধারণত ৪০ বছর ঊর্ধ্বে।
* ৩০ বছরের কম বয়সীদের পেশি ইনজুরি হয় আঘাতের কারণে।
* ভাঙা হাড় ঠিকমতো জোড়া না লাগলে পেশি ইনজুরি হয়।
* আর্থ্রাইটিসের কারণে হাড় বাড়লে পেশি ইনজুরি হয়।
লক্ষণসমূহ
* কাঁধের পেশি বা রোটাটর কাফের সমস্যার প্রথম লক্ষণ হল ব্যথা। ব্যথা সাধারণ কাঁধের উপরিভাগে এবং বাহুতে অনুভূত হয়। কখনও ব্যথা কনুই পর্যন্ত যায়।
* কাঁধের পেশি শুকিয়ে যায় এবং পেশি দুর্বল হয়।
* হাত উপরে তুলতে ব্যথা হয় বা উপরে উঠানো যায় না।
* হাত উপর থেকে নিচে নামাতে ব্যথা হয়।
* কখনও হাত উপর ধরে রাখা যায় না এবং হঠাৎ করে নিচে পড়ে যায়।
* হাত দিয়ে ওজন তোলা যায় না।
* কাঁধে কাত হয়ে ঘুমালে ব্যথা হয় বা ব্যথার জন্য ঘুমানো যায় না।
* ব্যথা ও পেশি দুর্বলতার জন্য পিঠ চুলকানো, চিরুনি দিয়ে মাথা আঁচড়ানো, জামার বুতাম লাগানো ইত্যাদি করা খুব কষ্টকর হয়।
* কাঁধে কোন একটি নির্দিষ্ট মুভমেন্টে ক্রিপিটাস বা ক্রেকলিং সেনসেশন হয়।
* আঘাতের সঙ্গে সঙ্গেই ব্যথা শুরু হয় কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে পুনরাবৃত্তি কাজ বা মাথায় বোঝা নিতে অতিরিক্ত কাজের জন্য দীর্ঘদিন ধরে ব্যথা চলতে থাকে। ব্যথা প্রথমে অল্প থাকে এবং পরে বাড়তে থাকে এবং শেষে বিশ্রাম অবস্থায়ও ব্যথা হয়।
* দীর্ঘদিন কাঁধ বিনা চিকিৎসায় থাকলে কাঁধের পেশি দুর্বল হয়, কাঁধ শক্ত হয়ে যায় এবং আর্থ্রাইটিস হয়ে জয়েন্ট নষ্ট হয়।
চিকিৎসা বা করণীয়
কাঁধের পেশি ইনজুরির চিকিৎসা নির্ভর করে ইনজুরির কারণ এবং ইনজুরির তীব্রতার ওপর। অধিকাংশ ছোট ইনজুরি বা টিয়ার মেডিকেল বা কনজারভেটিভ চিকিৎসায় ভালো হয়। বড় ধরনের ইনজুরি বা টিয়ারের জন্য সার্জিকেল চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। তবে সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় এবং ইনজুরি বা টিয়ারের তীব্রতা বের করতে রোগের লক্ষণসমূহ, রোগীকে ভালোভাবে পরীক্ষা এবং কিছু ল্যাবরেটরি পরীক্ষা প্রয়োজন।
চিকিৎসা (কনজারভেটিভ)
* বিশ্রাম এবং আর্ম সিলিং বা ইলবো ব্যাগ ব্যবহার করা।
* গরম ও ঠাণ্ডা সেঁক প্রতি ঘণ্টায় দশ মিনিট।
* স্ট্রেসিং ও পেশি শক্তিশালী হওয়ার ব্যায়াম করতে হবে।
* ফিজিক্যাল থেরাপি এসডব্লিউডি ও ইউএসটি।
* ব্যথানাশক ওষুধ সেবন।
সার্জারি
কনজারভেটিভ চিকিৎসায় ভালো না হলে বা বড় ধরনের ইনজুরি বা টিয়ারের জন্য অপারেশন করাতে হয়। দীর্ঘদিন কাঁধ বিনা চিকিৎসায় থাকলে কাঁধের পেশি দুর্বল হয়, কাঁধ শক্ত হয়ে যায় এবং আথ্রাইটিস হয়ে জয়েন্ট নষ্ট হয়।
ইনজুরির কারণসমূহ
* পেশির ট্রমা বা আঘাত একাকী হতে পারে বা জোড়ার ডিসপ্লেসমেন্ট ও হাড়ের ভাঙার সঙ্গে হতে পারে।
* কাঁধে সরাসরি আঘাত বা কাঁধে কাত হয়ে পড়লে।
* বহুদিন ধরে পেশির অতিরিক্ত ব্যবহার।
* পুনরাবৃত্তি কাজ যেমন টেনিস খেলা, ওয়েট লিফটিং ও বেসবল।
* ব্যবহারজনিত ক্ষয় হয় সাধারণত ৪০ বছর ঊর্ধ্বে।
* ৩০ বছরের কম বয়সীদের পেশি ইনজুরি হয় আঘাতের কারণে।
* ভাঙা হাড় ঠিকমতো জোড়া না লাগলে পেশি ইনজুরি হয়।
* আর্থ্রাইটিসের কারণে হাড় বাড়লে পেশি ইনজুরি হয়।
লক্ষণসমূহ
* কাঁধের পেশি বা রোটাটর কাফের সমস্যার প্রথম লক্ষণ হল ব্যথা। ব্যথা সাধারণ কাঁধের উপরিভাগে এবং বাহুতে অনুভূত হয়। কখনও ব্যথা কনুই পর্যন্ত যায়।
* কাঁধের পেশি শুকিয়ে যায় এবং পেশি দুর্বল হয়।
* হাত উপরে তুলতে ব্যথা হয় বা উপরে উঠানো যায় না।
* হাত উপর থেকে নিচে নামাতে ব্যথা হয়।
* কখনও হাত উপর ধরে রাখা যায় না এবং হঠাৎ করে নিচে পড়ে যায়।
* হাত দিয়ে ওজন তোলা যায় না।
* কাঁধে কাত হয়ে ঘুমালে ব্যথা হয় বা ব্যথার জন্য ঘুমানো যায় না।
* ব্যথা ও পেশি দুর্বলতার জন্য পিঠ চুলকানো, চিরুনি দিয়ে মাথা আঁচড়ানো, জামার বুতাম লাগানো ইত্যাদি করা খুব কষ্টকর হয়।
* কাঁধে কোন একটি নির্দিষ্ট মুভমেন্টে ক্রিপিটাস বা ক্রেকলিং সেনসেশন হয়।
* আঘাতের সঙ্গে সঙ্গেই ব্যথা শুরু হয় কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে পুনরাবৃত্তি কাজ বা মাথায় বোঝা নিতে অতিরিক্ত কাজের জন্য দীর্ঘদিন ধরে ব্যথা চলতে থাকে। ব্যথা প্রথমে অল্প থাকে এবং পরে বাড়তে থাকে এবং শেষে বিশ্রাম অবস্থায়ও ব্যথা হয়।
* দীর্ঘদিন কাঁধ বিনা চিকিৎসায় থাকলে কাঁধের পেশি দুর্বল হয়, কাঁধ শক্ত হয়ে যায় এবং আর্থ্রাইটিস হয়ে জয়েন্ট নষ্ট হয়।
চিকিৎসা বা করণীয়
কাঁধের পেশি ইনজুরির চিকিৎসা নির্ভর করে ইনজুরির কারণ এবং ইনজুরির তীব্রতার ওপর। অধিকাংশ ছোট ইনজুরি বা টিয়ার মেডিকেল বা কনজারভেটিভ চিকিৎসায় ভালো হয়। বড় ধরনের ইনজুরি বা টিয়ারের জন্য সার্জিকেল চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। তবে সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় এবং ইনজুরি বা টিয়ারের তীব্রতা বের করতে রোগের লক্ষণসমূহ, রোগীকে ভালোভাবে পরীক্ষা এবং কিছু ল্যাবরেটরি পরীক্ষা প্রয়োজন।
চিকিৎসা (কনজারভেটিভ)
* বিশ্রাম এবং আর্ম সিলিং বা ইলবো ব্যাগ ব্যবহার করা।
* গরম ও ঠাণ্ডা সেঁক প্রতি ঘণ্টায় দশ মিনিট।
* স্ট্রেসিং ও পেশি শক্তিশালী হওয়ার ব্যায়াম করতে হবে।
* ফিজিক্যাল থেরাপি এসডব্লিউডি ও ইউএসটি।
* ব্যথানাশক ওষুধ সেবন।
সার্জারি
কনজারভেটিভ চিকিৎসায় ভালো না হলে বা বড় ধরনের ইনজুরি বা টিয়ারের জন্য অপারেশন করাতে হয়। দীর্ঘদিন কাঁধ বিনা চিকিৎসায় থাকলে কাঁধের পেশি দুর্বল হয়, কাঁধ শক্ত হয়ে যায় এবং আথ্রাইটিস হয়ে জয়েন্ট নষ্ট হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন