হয়ত আপনাদের অনেকের আত্মীয় স্বজন কিংবা প্রতিবেশী প্যারালাইসিস নামক জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে বিছানায় দিনাতিপাত করছেন। তাদের সমস্যার যেন কোন অন্ত নেই। কারও শরীরের কোন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ যদি অকেজো হয়ে যায় সে ছাড়া দুনিয়ার আর কেউ বলতে পারে না যে ওই অঙ্গের মুল্য কত। অনেকে হয়ত প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হয়ে বছরের পর বছর কষ্ট ভোগ করছেন। চিকিৎসা করে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা ইতিমধ্যে বিভিন্ন ডাক্তারকে দেয়ার পরও উপকার পাননি। রোগ যেন আগের মতই আছে। তাদের জন্য আমার পরামর্শ আপনারা নিম্নোল্লিখিত ডাক্তারের কাছে একটু চিকিৎসা নিতে পারেন। উক্ত ডাক্তার প্যারালাইসিস সহ বেশ কিছু রোগের চিকিৎসা করে থাকেন। আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তায়ালার রহমতে অনেকেরই প্যারালাইসিস রোগ আরোগ্য হয়ে গেছে তার কাছে চিকিৎসা নেয়ার পর।
একটি বাস্তব ঘটনা বলি- যার কারণে এ পোষ্টটি লেখা। গত প্রায় ২০-২৫ দিন আগে আমার একজন নিকটাত্মীয় হঠাৎ ডান হাতটা নাড়াতে পারছিলেন না। আমরা মনে করলাম এমনি এমনি হয়ত এ রকম হতে পারে। এমনিই সেরে যাবে মনে করে ডাক্তারের কাছে নেয়া হয়নি। পরেরদিন দেখলাম ব্যাথা আরও বেশী হয়েছে। আগের চেয়েও মারাত্মক। হাতটা যে শরীরের উপর রাখবেন তাতেও যন্ত্রণা হচ্ছে। সেদিন রাত্র তিনটা পর্যন্ত ঘুমোতে পারেননি। আমরা সবাই ভয় পেয়ে গেলাম। মনে করলাম যদি আল্লাহ না করুক, প্যারালাইসিস হয়ে যায় তাহলে তো হাতটি অকেজো হয়ে যাবে। আর এ হাত দিয়ে কিছুই হবে না। কারণ, প্যারালাইসিস রোগী সাধারণত সুস্থ হয়না বলেই জানতাম।
পরে তাকে উক্ত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হল। ডাক্তার বলেছে প্যারালাইসিস হয়েছে। আমরা বিশেষ করে আমি তো হতাশ। প্যারালাইসিস যেহেতু হয়েছে এ হাতটির চিরতরে হায়াত শেষ।
ডাক্তার বলেছেন(পরে শুনেছি)-রোগ ইনশাল্লাহ আরোগ্য হয়ে যাবে বেশি দুশ্চিন্তা করবেন না। এ রকম অনেক রোগী সম্পুর্ণ সুস্থ হয়ে গেছেন।
যাই হোক, ডাক্তার প্রথমদিন মাত্র ২৬০ টাকার ঔষধ দিলেন। আলাদা কোন ভিজিট নেননি। অর্থাৎ, ভিজিট আর ঔষধের মুল্য একসাথেই নিয়েছেন মাত্র ২৬০ টাকা। আর বলে দিলেন আগামীকাল আসবেন আরও ৬৬০ টাকার ঔষধ নেয়া লাগবে।(সম্ভবতঃ ওইদিন তার কাছে সে ঔষধ ছিল না তাই পরেরদিন আসতে বলেছেন।)
অর্থাৎ, পুর্ণাংগ ঔষধের মুল্য মাত্র ৯২০ টাকা। এই ঔষধ সেবনের মাধ্যমেই আলহামদুলিল্লাহ, আমার উক্ত আত্মীয় সম্পুর্ণ সুস্থ হয়ে গেছেন।
এজন্য আপনাদের কারও আত্মীয় কিংবা প্রতিবেশী যদি প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে, আমি পরামর্শ দেব আপনারা ইচ্ছা করলে উক্ত ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতে পারেন। উক্ত ডাক্তার কলিকাতা থেকে পড়াশুনা করেছেন বলে শুনেছি। তার প্রেসক্রিপশনে দেখলাম তিনি লিখেছেন- তিনি জেনারেল প্র্যাকটিস ভারতেও নাকি করেছেন।
নিচে ডাক্তারের ঠিকানা দিয়ে দিলাম। ডাক্তার আব্দুল জব্বার খান
ডাঃ এ, আলী হোমিও হল
মহানগর সিনেমা হলের পুর্ব পার্শ্বে
চ্যাংখালী রোড, জীবন নগর
চুয়াডাংগা, বাংলাদেশ।।
ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ:
০১৭১৫২১৩৬৩৮
০১৭২১৭৫০০৬৫(বাসা)
এখানে তিনি সোম ও বৃহস্পতিবার ছাড়া অন্য দিনগুলিতে রোগী দেখেন। এ দুইদিন তিনি অন্যত্র রোগী দেখেন।
ঢাকা থেকে যোগাযোগ:
ঢাকা থেকে দর্শনাগামী (চুয়াডাংগা জেলা) বাসে চড়ে জীবননগর নামতে হবে। জীবননগর বাজারেই এ ডাক্তারের চেম্বার।
অথবা, ট্রেনে আসতে চাইলে দেশের যে কোন স্থান থেকে "দর্শনা হল্ট" স্টেশনে নেমে বাসে চড়ে জীবননগর যেতে হবে। দর্শনা থেকে জীবননগরের দুরত্ব মাত্র তের কিলোমিটার।
ধন্যবাদ সবাইকে।
(মানবিক দায়িত্ব মনে করেই আমার এ পোষ্ট দেয়া)
একটি বাস্তব ঘটনা বলি- যার কারণে এ পোষ্টটি লেখা। গত প্রায় ২০-২৫ দিন আগে আমার একজন নিকটাত্মীয় হঠাৎ ডান হাতটা নাড়াতে পারছিলেন না। আমরা মনে করলাম এমনি এমনি হয়ত এ রকম হতে পারে। এমনিই সেরে যাবে মনে করে ডাক্তারের কাছে নেয়া হয়নি। পরেরদিন দেখলাম ব্যাথা আরও বেশী হয়েছে। আগের চেয়েও মারাত্মক। হাতটা যে শরীরের উপর রাখবেন তাতেও যন্ত্রণা হচ্ছে। সেদিন রাত্র তিনটা পর্যন্ত ঘুমোতে পারেননি। আমরা সবাই ভয় পেয়ে গেলাম। মনে করলাম যদি আল্লাহ না করুক, প্যারালাইসিস হয়ে যায় তাহলে তো হাতটি অকেজো হয়ে যাবে। আর এ হাত দিয়ে কিছুই হবে না। কারণ, প্যারালাইসিস রোগী সাধারণত সুস্থ হয়না বলেই জানতাম।
পরে তাকে উক্ত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হল। ডাক্তার বলেছে প্যারালাইসিস হয়েছে। আমরা বিশেষ করে আমি তো হতাশ। প্যারালাইসিস যেহেতু হয়েছে এ হাতটির চিরতরে হায়াত শেষ।
ডাক্তার বলেছেন(পরে শুনেছি)-রোগ ইনশাল্লাহ আরোগ্য হয়ে যাবে বেশি দুশ্চিন্তা করবেন না। এ রকম অনেক রোগী সম্পুর্ণ সুস্থ হয়ে গেছেন।
যাই হোক, ডাক্তার প্রথমদিন মাত্র ২৬০ টাকার ঔষধ দিলেন। আলাদা কোন ভিজিট নেননি। অর্থাৎ, ভিজিট আর ঔষধের মুল্য একসাথেই নিয়েছেন মাত্র ২৬০ টাকা। আর বলে দিলেন আগামীকাল আসবেন আরও ৬৬০ টাকার ঔষধ নেয়া লাগবে।(সম্ভবতঃ ওইদিন তার কাছে সে ঔষধ ছিল না তাই পরেরদিন আসতে বলেছেন।)
অর্থাৎ, পুর্ণাংগ ঔষধের মুল্য মাত্র ৯২০ টাকা। এই ঔষধ সেবনের মাধ্যমেই আলহামদুলিল্লাহ, আমার উক্ত আত্মীয় সম্পুর্ণ সুস্থ হয়ে গেছেন।
এজন্য আপনাদের কারও আত্মীয় কিংবা প্রতিবেশী যদি প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে, আমি পরামর্শ দেব আপনারা ইচ্ছা করলে উক্ত ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতে পারেন। উক্ত ডাক্তার কলিকাতা থেকে পড়াশুনা করেছেন বলে শুনেছি। তার প্রেসক্রিপশনে দেখলাম তিনি লিখেছেন- তিনি জেনারেল প্র্যাকটিস ভারতেও নাকি করেছেন।
নিচে ডাক্তারের ঠিকানা দিয়ে দিলাম। ডাক্তার আব্দুল জব্বার খান
ডাঃ এ, আলী হোমিও হল
মহানগর সিনেমা হলের পুর্ব পার্শ্বে
চ্যাংখালী রোড, জীবন নগর
চুয়াডাংগা, বাংলাদেশ।।
ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ:
০১৭১৫২১৩৬৩৮
০১৭২১৭৫০০৬৫(বাসা)
এখানে তিনি সোম ও বৃহস্পতিবার ছাড়া অন্য দিনগুলিতে রোগী দেখেন। এ দুইদিন তিনি অন্যত্র রোগী দেখেন।
ঢাকা থেকে যোগাযোগ:
ঢাকা থেকে দর্শনাগামী (চুয়াডাংগা জেলা) বাসে চড়ে জীবননগর নামতে হবে। জীবননগর বাজারেই এ ডাক্তারের চেম্বার।
অথবা, ট্রেনে আসতে চাইলে দেশের যে কোন স্থান থেকে "দর্শনা হল্ট" স্টেশনে নেমে বাসে চড়ে জীবননগর যেতে হবে। দর্শনা থেকে জীবননগরের দুরত্ব মাত্র তের কিলোমিটার।
ধন্যবাদ সবাইকে।
(মানবিক দায়িত্ব মনে করেই আমার এ পোষ্ট দেয়া)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন