বাংলাদেশে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী প্রতি পাঁচ শিশুর একজন কোনো-না-কোনো মানসিক রোগে ভুগছে বলে এক জরিপে তথ্য উঠে এসেছে।
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল পরিচালিত ওই জরিপে দেখা গেছে, ওই বয়স শ্রেণীর প্রতি ৫০ জনের একজন মাদকাসক্ত।
জরিপে দেখা গেছে, পাঁচ থেকে ১১ বছর বয়সী চার দশমিক ৩০ শতাংশ শিশু মানসিক অবসাদগ্রস্ত এবং দুই দশমিক ৬০ শতাংশ মৃগী রোগে ভুগছে।
২০০৯ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ১৫ জেলার চার হাজার সাতশ' শিশুর ওপর ওই জরিপ চালানো হয়।
মঙ্গলবার জরিপ পরিচালনাকারী দলের প্রধান অধ্যক্ষ গোলাম রাব্বানি রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে এসব তথ্য তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে এ ধরনের জরিপ এটিই প্রথম। এতে দেখা গেছে, মানসিক রোগ ও মাদকাসক্তের মধ্যে নিবিড় যোগসূত্র রয়েছে।
"বয়স্ক মা-বাবা এবং একক পরিবারের সন্তানদের মধ্যে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ার প্রবণতা বেশি।"
জরিপ অনুযায়ী, শহরের তুলনায় গ্রামের শিশুদের মধ্যে মানসিক রোগে ভোগার হার বেশি (১৭.৫০ : ১৪.৩০)। মাদকাসক্তের মধ্যে ৮৩ দশমিক ৩০ শতাংশ ছেলে।
এছাড়া শিক্ষার অভাব, বাবা-মায়ের মানসিক রোগ এবং জন্মগত øায়ু রোগের সঙ্গে শিশুর মানসিক অবসাদগ্রস্ততা ও মৃগী রোগের সম্পর্ক পাওয়া গেছে।
অধ্যক্ষ রাব্বানি বলেন, "মানসিক বিকৃতি শুধু ব্যক্তি বা পরিবারকে পঙ্গু করে দেয় না, এটি একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যত প্রজন্ম তৈরির পথে অন্তরায়। পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় এসব মানসিক রোগীরা ব্যাপক প্রভাব ফেলে।"
এসব রোগের শুরুতেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
এর আগে ২০০৩-০৫ সালের জরিপে দেখা গেছে, ১৮ বছরের বেশি বয়সী ১৬ দশমিক ১০ শতাংশ মানুষ কোনো-না-কোনো মানসিক রোগে ভুগছে।
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল পরিচালিত ওই জরিপে দেখা গেছে, ওই বয়স শ্রেণীর প্রতি ৫০ জনের একজন মাদকাসক্ত।
জরিপে দেখা গেছে, পাঁচ থেকে ১১ বছর বয়সী চার দশমিক ৩০ শতাংশ শিশু মানসিক অবসাদগ্রস্ত এবং দুই দশমিক ৬০ শতাংশ মৃগী রোগে ভুগছে।
২০০৯ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ১৫ জেলার চার হাজার সাতশ' শিশুর ওপর ওই জরিপ চালানো হয়।
মঙ্গলবার জরিপ পরিচালনাকারী দলের প্রধান অধ্যক্ষ গোলাম রাব্বানি রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে এসব তথ্য তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে এ ধরনের জরিপ এটিই প্রথম। এতে দেখা গেছে, মানসিক রোগ ও মাদকাসক্তের মধ্যে নিবিড় যোগসূত্র রয়েছে।
"বয়স্ক মা-বাবা এবং একক পরিবারের সন্তানদের মধ্যে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ার প্রবণতা বেশি।"
জরিপ অনুযায়ী, শহরের তুলনায় গ্রামের শিশুদের মধ্যে মানসিক রোগে ভোগার হার বেশি (১৭.৫০ : ১৪.৩০)। মাদকাসক্তের মধ্যে ৮৩ দশমিক ৩০ শতাংশ ছেলে।
এছাড়া শিক্ষার অভাব, বাবা-মায়ের মানসিক রোগ এবং জন্মগত øায়ু রোগের সঙ্গে শিশুর মানসিক অবসাদগ্রস্ততা ও মৃগী রোগের সম্পর্ক পাওয়া গেছে।
অধ্যক্ষ রাব্বানি বলেন, "মানসিক বিকৃতি শুধু ব্যক্তি বা পরিবারকে পঙ্গু করে দেয় না, এটি একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যত প্রজন্ম তৈরির পথে অন্তরায়। পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় এসব মানসিক রোগীরা ব্যাপক প্রভাব ফেলে।"
এসব রোগের শুরুতেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
এর আগে ২০০৩-০৫ সালের জরিপে দেখা গেছে, ১৮ বছরের বেশি বয়সী ১৬ দশমিক ১০ শতাংশ মানুষ কোনো-না-কোনো মানসিক রোগে ভুগছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন