চোখের জ্বালাপোড়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে:
০০ চোখের পানি শুকিয়ে যাওয়া
০০ চোখের অ্যালার্জি
০০ বাতরোগ
০০ চোখের পাপড়ির গোড়ায় প্রদাহ
০০ চোখের অপারেশন
০০ ঘুমের সময় চোখ বন্ধ না হওয়া
০০ চোখের কালমণিতে ভাইরাস সংক্রামন
০০ কালোধূঁয়া , ধুলোবালি চোখে পড়লে
০০ চোখে রাসায়নিক পড়লে যেমন চুন, এসিড ইত্যাদি
০০ চোখে ওষুধের রি্্এ্যাকশন হলে (স্টিভেন জনসন সিনড্রোম)
০০চোখের ড্রপ ব্যবহারেও প্রাথমিক অবস্থায় চোখ জ্বলতে পারে।
করণীয়:
০০ রাস্তাঘাটের কালো ধুয়া এবং ধুলোবালি থেকে চোখ রক্ষা করার জন্য সানগ্লাস ব্যবহার করুন।
০০ চোখের পানি কমে গেলে দেরী না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চোখে কৃত্রিম চোখের পানি ড্রপ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
০০ পানি শুকিয়ে ডাওয়ার কারন যেমন বাতরোগ, শোগ্রেন সিনড্রোম ইত্যাদি রোগের চিকিত্সা করাতে হবে।
০০ সালফার জাতীয় ওষুধে যাদের এ্যালার্জী আছে তাদের তা বর্জন করতে হবে।
০০ ডাক্তারের পরামর্শে চোখের অ্যালাজী এবং কর্ণিয়ায় ভাইরাস সংক্রামনের চিকিত্সা করাতে হবে।
০০ চোখের পাপড়ির গোড়ায় প্রদাহ হলে গরম শেঁক এবং অকি্রটেটা সাইক্লিন মলম দারুন কার্যকর।
০০ যাদের ফেসিয়াল পালসি অথবা প্যারালাইসিস আছে তাদেও ঘুমানোর সময় চোখ বন্ধ হয়না। তখন চোখের পানি শুকিয়ে যায়। সেক্ষেত্রে চোখে জেনটিল জেল এবং মলম দিলে জ্বালা পোড়া অনেকাংশে কম হয়।
০০ চোখ বেশীক্ষন বন্ধ রাখলে অনেক ক্ষেত্রে চোখের জ্বালা কমে। সেজন্যে পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন।
০০ চোখে কেমিক্যাল পড়লে সাথে সাথে চোখে বেশী করে পানি দিয়ে অনেকসময় ধরে ধুয়ে ফেলতে হবে। তারপর দেরী না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
০০ চোখে ড্রপ দেয়ার কারনে চোখ জ্বললে ভয় পাবেনা। আস্তে আস্তে কমে যাবে। মূল রোগের চিকিত্সা বন্ধ করবেন না। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
০০ চোখের পানি শুকিয়ে যাওয়া
০০ চোখের অ্যালার্জি
০০ বাতরোগ
০০ চোখের পাপড়ির গোড়ায় প্রদাহ
০০ চোখের অপারেশন
০০ ঘুমের সময় চোখ বন্ধ না হওয়া
০০ চোখের কালমণিতে ভাইরাস সংক্রামন
০০ কালোধূঁয়া , ধুলোবালি চোখে পড়লে
০০ চোখে রাসায়নিক পড়লে যেমন চুন, এসিড ইত্যাদি
০০ চোখে ওষুধের রি্্এ্যাকশন হলে (স্টিভেন জনসন সিনড্রোম)
০০চোখের ড্রপ ব্যবহারেও প্রাথমিক অবস্থায় চোখ জ্বলতে পারে।


০০ রাস্তাঘাটের কালো ধুয়া এবং ধুলোবালি থেকে চোখ রক্ষা করার জন্য সানগ্লাস ব্যবহার করুন।
০০ চোখের পানি কমে গেলে দেরী না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চোখে কৃত্রিম চোখের পানি ড্রপ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
০০ পানি শুকিয়ে ডাওয়ার কারন যেমন বাতরোগ, শোগ্রেন সিনড্রোম ইত্যাদি রোগের চিকিত্সা করাতে হবে।
০০ সালফার জাতীয় ওষুধে যাদের এ্যালার্জী আছে তাদের তা বর্জন করতে হবে।
০০ ডাক্তারের পরামর্শে চোখের অ্যালাজী এবং কর্ণিয়ায় ভাইরাস সংক্রামনের চিকিত্সা করাতে হবে।
০০ চোখের পাপড়ির গোড়ায় প্রদাহ হলে গরম শেঁক এবং অকি্রটেটা সাইক্লিন মলম দারুন কার্যকর।
০০ যাদের ফেসিয়াল পালসি অথবা প্যারালাইসিস আছে তাদেও ঘুমানোর সময় চোখ বন্ধ হয়না। তখন চোখের পানি শুকিয়ে যায়। সেক্ষেত্রে চোখে জেনটিল জেল এবং মলম দিলে জ্বালা পোড়া অনেকাংশে কম হয়।
০০ চোখ বেশীক্ষন বন্ধ রাখলে অনেক ক্ষেত্রে চোখের জ্বালা কমে। সেজন্যে পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন।
০০ চোখে কেমিক্যাল পড়লে সাথে সাথে চোখে বেশী করে পানি দিয়ে অনেকসময় ধরে ধুয়ে ফেলতে হবে। তারপর দেরী না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
০০ চোখে ড্রপ দেয়ার কারনে চোখ জ্বললে ভয় পাবেনা। আস্তে আস্তে কমে যাবে। মূল রোগের চিকিত্সা বন্ধ করবেন না। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন