
* যাদের মুখের ত্বক রুক্ষ তারা সাবান ব্যবহার না করে ক্ষারবিহীন ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন।
* পাকা পেঁপে, পাকা কলা যখন যেটা খাবেন সম্ভব হলে এক টুকরো চটকে মুখেও লাগিয়ে নেবেন। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলবেন। এতে ত্বকের রুক্ষভাব কমে উজ্জ্বল হবে।
* কমলা লেবু খাওয়ার সময় খোসাটা মুখে ঘষবেন। এতে খোসার তৈলাক্ত ভাবটা ত্বকে চলে যাবে।
* খোসা বাটা দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করলেও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
* ঠোঁটে মরা চামড়া উঠলে হাত দিয়ে টেনে তুলবেন না। ঠোঁটের চামড়া খুবই পাতলা। গোসলের পর ভেজা ঠোঁট তোয়ালে দিয়ে আস্তে আস্তে ঘষলেই মরা চামড়া উঠে যাবে।
* ঠোঁটের চামড়া খুব খসখসে হলে লোশনের সঙ্গে ২/১ ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
* দুধের সর লাগিয়ে রাখুন। আধা ঘণ্টা পর শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এতে ঠোঁটের চামড়া মসৃণ ও উজ্জ্বল হবে।
* এক টেবিল চামচ টক দইয়ের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মিশিয়ে হাত-পায়ে লাগান। রুক্ষতা দূর হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
* অলিভ অয়েলের সঙ্গে সামান্য লবণ মিশিয়ে হাতের তালুতে ম্যাসাজ করুন।
* লেবুর খোসা কনুইয়ে ঘষুন। খসখসে ভাব দূর হবে। কালো দাগও কমে যাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন