
বাংলাদেশে হৃদরোগের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে বলে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে।
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা ও সংস্থাটির মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার ডা. অধ্যাপক আবদুল মালিক বলেছেন, এ গবেষণায় তারা দেখেছেন সারা বাংলাদেশে ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে হৃদরোগের মাত্রা গত দশ-পনেরো বছরের তুলনায় অনেক বেড়ে গেছে।
তিনি বলেছেন, এ গবেষণায় তারা দেখেছেন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ মানুষ করোনারি বা ইস্কিমিক হৃদরোগের হার শতকরা ১০ ভাগ, বাতজ্বরজনিত হৃদরোগের শিকার হচ্ছেন প্রতি হাজারে ১ দশমিক ২ জন মানুষ এবং এক হাজার নবজাতকের মধ্যে ৮ জন জন্মগত হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ডা. মালিক জানান, জীবনযাত্রার ধারা বদলে যাওয়ায় মানুষ এখন কায়িক শ্রম করছে কম, শহরে তো বটেই এমনকি গ্রামগঞ্জেও মানুষের হাঁটা-চলার অভ্যাস প্রায় চলে গেছে।
তিনি বলেছেন, মানুষের বদলে যাওয়া খাদ্যাভ্যাসও এর জন্য অনেকাংশে দায়ী। তিনি বলেছেন, হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে হৃদরোগে চিকিত্সা নিতে আসা রোগীর সংখ্যা এখন অনেক বেড়ে গেছে। এ বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করছে হার্ট ফাউন্ডেশন।
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা ও সংস্থাটির মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার ডা. অধ্যাপক আবদুল মালিক বলেছেন, এ গবেষণায় তারা দেখেছেন সারা বাংলাদেশে ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে হৃদরোগের মাত্রা গত দশ-পনেরো বছরের তুলনায় অনেক বেড়ে গেছে।
তিনি বলেছেন, এ গবেষণায় তারা দেখেছেন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ মানুষ করোনারি বা ইস্কিমিক হৃদরোগের হার শতকরা ১০ ভাগ, বাতজ্বরজনিত হৃদরোগের শিকার হচ্ছেন প্রতি হাজারে ১ দশমিক ২ জন মানুষ এবং এক হাজার নবজাতকের মধ্যে ৮ জন জন্মগত হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ডা. মালিক জানান, জীবনযাত্রার ধারা বদলে যাওয়ায় মানুষ এখন কায়িক শ্রম করছে কম, শহরে তো বটেই এমনকি গ্রামগঞ্জেও মানুষের হাঁটা-চলার অভ্যাস প্রায় চলে গেছে।
তিনি বলেছেন, মানুষের বদলে যাওয়া খাদ্যাভ্যাসও এর জন্য অনেকাংশে দায়ী। তিনি বলেছেন, হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে হৃদরোগে চিকিত্সা নিতে আসা রোগীর সংখ্যা এখন অনেক বেড়ে গেছে। এ বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করছে হার্ট ফাউন্ডেশন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন